March 25, 2023, 8:05 am
“শ্রভ – নীল শাড়ি পড়ে পরে, মেঘের ভেলায় ভেসে, শরৎ এলো শিমুল তুলোয়,কাশফুলের দোলায় নেচে” এ স্লোগানকে সামনে রেখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ম্যানেজমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগের শরৎ উৎসব ১৪২৯ অনুষ্ঠিত।
আজ (রোববার) বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এ শরৎ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ফুলের ঋতু শরৎতের আগমন উপলক্ষে মোমবাতি প্রজ্জলনের মধ্যে কাশফুলের সৌরভ ছড়িয়ে দিতে শরৎ উৎসবের গান পরিবেশন করে শিক্ষার্থীরা।
শরৎ উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, এ শরৎ উৎসব আমাদের সাংস্কৃতির একটি অংশ। এ ধরনের অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে। আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গন পিছিয়ে আছে বলে অনেক শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথ বেঁচে নিয়েছে।
উপাচার্য আরও বলেন, আমরা চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি সাংস্কৃতি, খেলাধুলার অঙ্গনে এগিয়ে যাবে। তাহলে তাদের মানসিক শক্তিতে উন্নতি ঘটবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, আমি অত্যন্ত অভিভূত শরৎ উৎসবের আয়োজন দেখে। বিবিএ শিক্ষার্থীরা শুধু লাভ – ক্ষতির হিসাবই করে না সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এগিয়ে থাকে সবসময়।
শরৎ উৎসবে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, আমি অত্যন্ত অভিভূত শরৎ উৎসবের আয়োজন দেখে। বিবিএ শিক্ষার্থীরা শুধু লাভ – ক্ষতির হিসাবই করে না সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এগিয়ে থাকে সবসময়।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. গোলাম মোস্তফা এবং এমবি প্রফেশনাল প্রোগ্রামের ডিরেক্টর অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান।
অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে ছিলেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, এ শরৎ উৎসব আমাদের সাংস্কৃতির একটি অংশ। এ ধরনের অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে। আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গন পিছিয়ে আছে বলে অনেক শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথ বেঁচে নিয়েছে। আমরা চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতি, খেলাধুলা,
অনুষ্ঠানে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন বলেন, বাঙালির সংস্কৃতির অংশ হিসেবে শরৎ উৎসব করতে পারছি বলে আমরা ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে দেশাত্মবোধে জাগিয়ে তুলার জন্য চেষ্টা করছি এবং আমাদের এ আয়োজন বাঙালির সংস্কৃতির সাথে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের মধ্যে থাকা অপসংস্কৃতি দূর করতে এসব অনুষ্ঠান। আমরা শুধু ব্যবসা করবো না শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এগিয়ে নিবো।
জাহাঙ্গীর আলম রাজ,জবি প্রতিনিধি